এ বিষয়ে জয়ন্তী গ্রাম সভার সভাপতি কোমল বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, 'আমাদের বিরুদ্ধে এটা একটা চক্রান্ত করা হচ্ছে। দ্রুত যদি এই সমস্যার সমাধান না হয় তাহলে আমরা বৃহত্তর আন্দোলনে যাবো।'
এলাকার হোমস্টে মালিক জগদীশ ওঁরাও বলেন, 'বন দফতরের এই সিদ্ধান্তের কারনে আমরা বেকার হয়ে পড়বে। ' এছাড়াও, তিনি বলেন, আমাদের রুজি রোজগার ঠিক থাকলে পরিবেশও ঠিক থাকবে। কারন আমরা ছোট থেকেই পরিবেশকে রক্ষা করে আসছি। তাই এখনও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য পরিচিত জয়ন্তী।'
উত্তর ২৪ পরগনার হালি শহর থেকে জয়ন্তীতে বেড়াতে আসা পর্যটক আশীষ চৌধুরী বলেন, 'জয়ন্তীর মতো বিশেষ জায়গাতে পর্যটকেরা মূলত রাত্রিবাস করতেই আসেন। বন দফতরের এই নিষেধাজ্ঞার ফলে পর্যটকদেরও স্বাভাবিক ভাবে মন খারাপ।'
এছাড়াও এই বিষয়ে রাজা ভাতখাওয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ববি লামা বলেন, 'এটা বন দফতরের গাফিলতি, তারা এত বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তবুও প্রশাসনকে জানানোর প্রয়োজন মনে করেননি। এই নিষেধাজ্ঞার কারণে তো এখানের ব্যবসায়ীদের রুজি রোজগারে টান পরে যাবে।
অন্যদিকে, এদিন রাজা ভাতখাওয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান, জয়ন্তী গ্রাম সভার তরফে রেঞ্জারকে এই সিদ্ধান্তের জবাব চেয়ে মাস পিটিশন দেওয়া হয়েছে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন