সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

South Dinajpur লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

মুখ বেঁধে এক নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠলো এক যুবকের বিরুদ্ধে।

 দক্ষিণ দিনাজপুর : মুখ বেঁধে এক নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠলো এক যুবকের বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি জানাজানি হলে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া ওই নাবালিকাকে বলে অভিযোগ । ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুরে। নির্যাতিতা ওই নাবালিকার মায়ের অভিযোগ,  ভোরবেলায় বাথরুমে যাওয়ার সময়। এলাকারই এক যুবক তাদের মেয়েকে মুখ চেপে জোর পূর্বক ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। এরপর মেয়ের চেঁচামেচিতে পরিবারের লোকেরা হাতেনাতে ধরে ফেলে অভিযুক্ত যুবককে। পরে অভিযুক্ত যুবকের পরিবার জানতে পারে তাদের ছেলেকে আটকে রাখা হয়েছে এরপরই তারা ওই যুবককে কার্যত গায়ের জোর দেখিয়ে নিয়ে চলে যায়।এমনকি নাবালিকার পরিবারকে প্রাণে মারার হুমকি দেন অভিযুক্ত যুবক। পুরো ঘটনা নিয়ে গত রাতে অভিযুক্তের নামে গঙ্গারামপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন নাবালিকার মা। অভিযোগ হাতে পেয়ে পুরোও ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে গঙ্গারামপুর থানার পুলিশ। ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। পাশাপাশি নির্যাতিতা ওই নাবালিকা মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছে।

কারাটের ন্যাশনাল টুর্ণামেন্টে স্বর্ণপদকে জয়ী গঙ্গারামপুরের তিন ছাত্রী।

দক্ষিণ দিনাজপুর:  কলকাতায় এআইএসএসকে কারাটের ন্যাশনাল টুর্ণামেন্টে গঙ্গারামপুরের স্বর্ণ মুকুটে এক নতুন পালক সংযোজন হল। কলকাতার প্রাইভেট রোডে ১৩০ জন  ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে এই ন্যাশনাল টুর্নামেন্ট হয়, যেখানে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর থেকে তিনজন কারাটের ছাত্রীরা অংশগ্রহণ করে। সেখানে তারা টুর্নামেন্টের পর পুরস্কৃত হয়ে জেলা সহ গঙ্গারামপুরের নাম উজ্জ্বল করেছে। জানা গেছে, গঙ্গারামপুর শহরের পরিচিত প্রশিক্ষক সমীর দত্তের ছাত্রী তারা। জেলা দক্ষিণ দিনাজপুর সহ গঙ্গারামপুরের স্বর্ণ মুকুট ফের আরও এক নতুন পালক সংযোজন হলো । ক্যারাটে বিজয়ী পুরস্কার প্রাপ্ত ছাত্রীরা হলেন যথাক্রমে আনুশকা বসাক অরেঞ্জ বেল্ট ফাইটিংএ প্রথম প্রাইজ গোল্ড, কাতা সেকেন্ড প্রাইজ সিলভার, শ্রেয়শী সরকার কাতা সিলভার, দেবাংশি দাস ফাইটিংএ সিলভার। এই তিন ছাত্রী গঙ্গারামপুরের প্রশিক্ষক সমীর দত্তের একনিষ্ঠ বলে জানা গেছে। প্রসঙ্গত, গঙ্গারামপুরের প্রশিক্ষক সুপরিচিত সমীর দত্তের নাম রয়েছে জেলা জুড়ে। বরাবরের মতো এবারও জেলা দক্ষিণ দিনাজপুর গঙ্গারামপুর থেকে ক্যারাটে টুর্ণামেন্টে খেলতে গিয়ে পুরস্কার পেয়ে গঙ্গারামপুর বাসী

দক্ষিণ দিনাজপুর পৌর ভোটের ফলাফল

দক্ষিণ দিনাজপুর:  ঝড় তো নয় এ যেন সুনামী। আর সেই সুনামীর ধাক্কায় উড়ে গেল বিজেপি। দক্ষিন দিনাজপুর জেলার গংগারামপুর ও বালুরঘাট দুই পুরসভাই পুনরায় দখল নিল তৃনমুল। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে পদ্মঝড় দেখেছিল এই জেলা।কিন্তু বিধানসভা ভোটে সেই ঝড় ছিল অনেকটাই স্থিমিত। কিন্তু বাইশের পুরভোটে জেলা দেখল সবুজ সুনামি। এই সুনামি যে ধেয়ে আসতে চলেছে সেটা কিন্তু ৪;পুরনিগমের ফলই ইঙ্গিত দিয়ে দিয়েছিল আগে ভাগেই।তবুও শিক্ষা নেয়নি বিজেপি সহ অনান্য বিরোধী শিবির। রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের নিজস্ব জেলা দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ২টি পুরসভায় এবারে ভোট হয়েছিল শান্তিপুর্ন ভাবে । বালুরঘাট ও গঙ্গারামপুর। দুটি পুরসভাতেই কার্যত বিজেপিকে নিশ্চিহ্ন করে ক্ষমতা দখল করেছে তৃণমূল। বালুরঘাটের ২৫টি ওয়ার্ডের মধ্যে ২৩টিতে ফুটেছে ঘাসফুল। ২টি ওয়ার্ড গিয়েছে বামেদের দখলে। কোথাও নেই বিজেপি। গঙ্গারামপুরের ১৮টি ওয়ার্ডের সবকটিতেই জয়ী হয়েছে তৃণমূল।  ভোটের আগে রাজ্য সরকার পরিচালিত পুরসভার বিভিন্ন আর্তসামাজিক উন্নয়নমুলক স্বাস্থ্যসাথী, লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড, কন্যাশ্রী, রূপশ্রী, ঐক্যশ্রী প্রকল্প গুলিই বলত

সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক নিয়মে চুন তৈরি করার ব্যবসায়ীরা চরম আর্থিক সংকটের মুখে।

সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক নিয়মে চুন তৈরি করেও লাভের মুখ দেখতে পাননা তামলি সম্প্রদায়ের সদস্যরা জয়দীপ মৈত্র,দক্ষিণ দিনাজপুরঃ দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর শহরের ১নং ওয়ার্ডের কাদিঘাট এলাকায় দীর্ঘ ১০০ বছরের বেশি সময় ধরে প্রাকৃতিক উপায়ে ঝিনুক থেকে চুন প্রস্তুত করছেন তামলি সম্প্রদায়ের ৫ পরিবারের সদস্যরা । এই সদস্যদের চুন তৈরি করে রুজিরোজগার হয় । এই বিষয়ে সঞ্জয় তামলি নামে এক চুন প্রস্তুতকারী জানান, সরকারি নিয়ম অনুযায়ী চুনের উপর ঋণ থাকা সত্ত্বেও আজ অব্দি আমরা কোন রকম সরকারি সহযোগিতা পাইনি । এলাকার নেতা-মন্ত্রীরা বা সরকারি কোন মানুষ তাদেরকে গুরুত্ব দেননি বলে অভিযোগ করেন তিনি । এই তামলি সম্প্রদায়ের ৫ পরিবারের সদস্যরা ১৫-২০ হাজার টাকা আয় করলেও গ্রাম থেকে ঝিনুক সংগ্রহ করতে যে পরিমাণ টাকা খরচ হয় তাতেই তাদের প্রায় সব চলে যায় । কোন রকমে টেনেটুনে সংসার চালাতে হয় তাদের । গ্রাম থেকে ২০০ টাকা করে ঝিনুক কিনে বাড়িতে নিয়ে এসে চুন প্রস্তুত করে ৩ টাকা প্যাকেট হিসেবে বিক্রি করা হয় । এই বিষয়ে চুন প্রস্তুতকারী বিজয় তামলি ও বিমল তামলি জানান, প্রাকৃতিক ভাবে এই চুন প্রস্ত

অধিক মুনাফা লাভের আশায় বিকল্প চাষ হিসেবে ড্রাগন ফলের চাষ বেশি করে করছেন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার চাষিরা।

ড্রাগন ফলের চাষ করে স্বনির্ভর হচ্ছেন জেলার চাষিরা  জয়দীপ মৈত্র, দক্ষিণ দিনাজপুর: চিরাচরিত ধান গম,পাট, আলু চাষের পরিবর্তে অধিক মুনাফা লাভের আশায় বিকল্প চাষ হিসেবে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় বাড়ছে ড্রাগন ফলের চাষ। মূলত একটা সময় পাশ্চাত্য দেশ মেক্সিকো, থাইল্যান্ড সহ অন্যান্য জায়গায় ড্রাগন ফলের চাষ হলেও এখন অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর ড্রাগণ ফলের যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের সর্বত্র বাজারে।পাশাপাশি জেলায় উত্‍পন্ন ড্রাগন ফল পৌঁছে যাচ্ছে ভিন রাজ্যগুলিতেও। বর্তমানে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর ব্লকের বিভিন্ন এলাকায় সাফল্যের সাথে ড্রাগন ফলের চাষ করে চলেছেন কৃষকেরা। গঙ্গারাপুরের এক ড্রাগন ফল চাষী বাবলু মাহাতো জানান"২০১৬ সাল থেকে ড্রাগন ফলের চাষ শুরু করেছি আমি,প্রথমে অল্প জায়গা নিয়ে চাষ শুরু করলেও পরবর্তীতে ১একর জমিতে ড্রাগন ফলের চাষ করি। বর্তমানে ১একর জমি থেকে বছরে ৮ লক্ষ টাকার ড্রাগন ফল বিক্রি করি।" ঐ এলাকার ওপর এক ড্রাগন ফল চাষী চিতাম্বর চন্দ্র মাহাতো বলেন"লাভবান হয়েছি বলেই সফলতার সাথে বিগত ৫ বছর ধরে ড্রাগন ফল চাষ করছি আমরা, পাশাপাশি এই এলাকায় বহু চাষ

চায়ের দোকান চালিয়ে মেডিকেলে সুযোগ পেল দক্ষিণ দিনাজপুরের বাসিন্দা রিন্টু মন্ডল ।

চায়ের দোকান চালিয়ে মেডিকেলে সুযোগ । কথায় বলে মনের ইচ্ছা থাকলে কোন প্রতিবন্ধকতায় স্বপ্ন পূরণে বাধা হতে পারে না। দক্ষিণ দিনাজপুরের বুনিয়াদপুরের রিন্টু মালি যেন তারই উৎকৃষ্ট উদাহরণ। জীবন সগ্রামের যাত্রাটা শুরু,ঠিক জাতীয় সড়কের পাশে ছোট্ট চায়ের দোকান থেকে।এই কর্ম সংস্থান থেকে দিনাতিপাতে, হিমশিম খাচ্ছে পরিবারের। সেই পরিস্থিতিতে ও স্বপ্ন দেখা থেমে থাকেনি রিন্টু মন্ডলের। ছেলেটা স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসে।চরম অন্ধকারে তার দু চোখে স্বপ্নের আলো। চরম প্রতিকূলতা,পিছু হাটে না।প্রতিকূলতা চলছে পর্যায়ে পর্যায়ে।তবুও অধ্যবসায় এবং মনের জেদ নিয়ে এগিয়ে চলা। ২০২১ সালের ১২ সেপ্টেম্বর নিট পরীক্ষায় বসে রিন্টু।সময় এবং মেধার সংযোগে নিট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয় ছেলেটি। 14ই ফেব্রুয়ারি 2022 মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে MBBS পড়ার সুযোগ আসে। এযেন চরম দরিদ্রতার মাঝেও স্বপ্ন পূরণের এক গল্প। ছেলের সাফল্যে আপ্লুত রিন্টু মন্ডলের মা মীরা মন্ডল মালি জানান, জানা গেছে শহরে জাতীয় সড়কের পাশেই সরকারি জায়গায় বহু বছর ধরে বাসবাস করতো রিন্টু ও তার পরিবার।2020 সালে রাজনৈতিক সভার কারণে তড়িঘড়ি পৌরসভার পক্ষ থেকে

গঙ্গারামপুরে অনুষ্ঠিত হলো ক্যারাটে প্রশিক্ষণের বার্ষিক পরীক্ষা

দক্ষিণ দিনাজপুর: দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর পৌরসভার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত নাট্য সংসদ ক্লাবে শুক্রবার সকালে সাড়ম্বরে অনুষ্ঠিত হল ক্যারাটে  প্রশিক্ষনের বার্ষিক পরীক্ষা। সেখানে উপস্থিত ছিলেন কলকাতা থেকে আগত প্রধান প্রশিক্ষকরা। পাশাপাশি এদিন নাট্য সংসদ চত্বরে ছাত্রছাত্রীরা তাদের ক্যারাটের কৌশল ও কসরত করতে ব্যস্ত ছিল। সকালে প্রশিক্ষণ ও বিকেলের দিকে বার্ষিক পরীক্ষার আয়োজন করা হয় ।  পাশাপাশি অভিভাবক ও ছাত্র-ছাত্রীদের উপস্থিতি দর্শকদের ভিড় ছিল দেখার মতো। এরপর বার্ষিক পরীক্ষার উত্তীর্ণ সকল পদাধিকার ছাত্রছাত্রীদের পুরস্কৃত করা হয়। গঙ্গারামপুরের ক্যারাটের প্রশিক্ষক সমীর দত্ত বরাবরই গঙ্গারামপুর শহর জুড়ে বিভিন্ন জায়গায় প্রচুর সংখ্যক ছাত্রছাত্রীদের  ক্যারাটের প্রশিক্ষণ দিয়েছেন । আর ঠিক সেই কারনেই সমীর দত্তের পরিচিতি রয়েছে গঙ্গারামপুর শহর জুড়ে। ক্যারাটের বার্ষিক পরীক্ষায় উপস্থিত ছিলেনশিহান স্বপন কুমার কামিলা ("AISSKA" প্রধান প্রযুক্তিগত পরিচালক), সেনসি জ্যোতি শ ("AISSKA" সভাপতি), সেন্সি শুভজিৎ মুখোপাধ্যায় ("AI